জামিয়া ফয়জুল উলুম দক্ষিণখান,ঢাকা

JAMIA FAYJUL ULOOM DHAKHINKHAN DHAKA

ইসলাম ও আধুনিকতায় সমন্বিত বহুমূখী দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

ব্রেকিং নিউজ
প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

জামিয়া ফয়জুল উলুম দক্ষিণখান,ঢাকা

JAMIA FAYJUL ULOOM DHAKHINKHAN DHAKA

ইসলাম ও আধুনিকতায় সমন্বিত বহুমূখী দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

বিদুরবাড়ি, হলান রোড, (থানা সংলগ্ন) দক্ষিণখান, ঢাকা


যদি পরিবারের একাধিক ব্যক্তির ওপর কুরবানী ওয়াজিব হয় তাহলে প্রত্যেককে নিজ নিজ কুরবানী আদায় করতে হবে। একজনের কুরবানী করার দ্বারা বাকিদের কুরবানী আদায় হবে না। কেননা, আল্লাহ তাআলা বলেন, فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ

অতএব আপনি আপনার প্রভুর উদ্দেশ্যে নামায পড়ুন এবং কুরবানী আদায় করুন। (সূরা কাউসার ২)

উক্ত আয়াতের নির্দেশিত নামায যেমনিভাবে প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য আলাদা তেমনিভাবে কুরবানীর নির্দেশও প্রত্যেকের জন্য আলাদা।

পরিবারের প্রাপ্ত বয়স্ক একজন নামায পড়লে যেমনিভাবে বাকি প্রাপ্ত বয়স্ক সবার নামায হয়ে যায় না, অনুরূপভাবে পরিবারের একজন তার নিজের পক্ষ থেকে কুরবানী করলে অন্যদের পক্ষ থেকেও কুরবানী হয়ে যায় বলা যাবে না।

সুতরাং এক পরিবারে একাধিক ব্যক্তির উপর কুরবানী ওয়াজিব হলে তাদের প্রত্যেককে নিজ নিজ কুরবানী আদায় করতে হবে। সবার পক্ষ থেকে একজন কুরবানী আদায় করলে সবার পক্ষ থেকে আদায় হবে না।

অন্যত্র আল্লাহ তাআলা বলেন,أَلَّا تَزِرُ وَازِرَةٌ وِزْرَ أُخْرَى কিতাবে এই আছে যে, কোনো ব্যক্তি কারও বোঝা নিজে বহন করবে না। (সূরা নাজম ৩৮)

হাদীস শরীফে এসেছে, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,

من وجد سعة ولم يضح، فلا يقربن مصلانا

যার কুরবানীর সামর্থ্য রয়েছে কিন্তু কুরবানী করে না সে যেন আমাদের ঈদগাহে না আসে।’ (মুস্তাদরাকে হাকেম ৩৫১৯; আত্তারগীব ওয়াত্তারহীব ২/১৫৫)